Iklan

header ads

কুলাউড়া উপজেলার ইউপি নির্বাচনে বিজেতা ও বিজিতদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ

কুলাউড়া উপজেলার ইউপি নির্বাচন ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। বিজিতরা তাদের ভুলের হিসাব নিকাশ করছেন আর বিজেতারা শুভেচ্ছায় ভাসছেন। এই বছর আমি ইউপি নির্বাচন যতটা পাশে থেকে দেখেছি এবং উপলব্ধী করেছি অন্য কোন ইউপি নির্বাচনে আমি ততটা কাছে থেকে পর্যবেক্ষন করার সুযোগ হয় নি। দীর্ঘদিন এলাকার বাইরে থাকায় গ্রামের রাজনীতি সম্পর্কে আমার জ্ঞান যথেষ্ট কম। বিশেষ করে শহরের রাজনীতির সাথে এই রাজনীতি তুলনা করা যায় না।

বিজেতা ও বিজিতদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ


সরাসরি আমি কোন দলের হয়ে মাঠে কাজ না করায় সব শ্রেণীর সকল মতের ভোটারদের সাথে কথা বলে তাদের মনের ভাব বুঝার চেষ্টা করেছি। মানুষ কি চায় আর জনপ্রতিনিদি কি ভাবে কিংবা জনপ্রতিনিদি কি চায় আর মানুষ কি ভাবে যেসব রাজনীতিবিদ এটা বুঝতে দেরী করেন তাদের জন্য ভোটের রাজনীতি বেশ চ্যালেঞ্জিং অধ্যায়।

বিজিতদের উচিত হবে না ভোটের ফলাফল অস্বীকার করা বা প্রত্যাহার করা। প্রথমেই নিজেদের পরাজয়কে মেনে নিতে হবে। যখনই পরাজয় স্বীকার করবেন তখনই উঠে দাড়ানোর পথ দেখতে পারবেন। জনপ্রতিনিদি হওয়া আর জনগনের সেবা করা বা জনসাধারণের পাশে থাকা ২টিই ভিন্ন বিষয়। যারা জনপ্রতিনিদি হতে ভোটে দাড়িয়েছেন মানুষের সেবা করার জন্য তাদের জন্য জয় পরাজয় খুব বড় বিষয় নয়। অবশ্যই বিজয়ী জনপ্রতিনিদি সহজেই মানুষের কাছে সেবা পৌছে দিতে পারেন। যেখানে বিজিত জনপ্রতিনিদির জন্য আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়ায়। মনে রাখা উচিত, স্রষ্ট্রা কখনও আপনাকে বিজিত রুপে পরীক্ষা করবেন আবার কখনো বিজয়ী রুপে পরীক্ষা করবেন। আর টুটাল বিষয়টা যদি স্রষ্টার উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে তবে যিনি বিজয়ী হলেন তার জবাবদিহিতা বেশী। আর যিনি বিজিত হলেন স্রষ্টা তাঁর কাছে তুলনামূলক কম জবাবদিহিতা চাইবেন। বিজয়ী সহজে ভুল পথে চলে যেতে দেখা যায় আর বিজিতরা সত্যকে সুন্দরভাবে দেখার সুযোগ পান। তাই আমি মনে করি, ভাল একজন সেবক হতে হলে জয় এবং পরাজয় ২টি অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তখনই দেখবেন এমন সব উপলব্ধী হচ্ছে যা বিজয়ী অবস্থায় ছিল না। 

মজার বিষয় হচ্ছে একটি নির্বাচনে শুধুমাত্র প্রার্থীরা জয় বা পরাজয় বরন করেন না। তাদের স্বমর্থকরাও একই অবস্থার মধ্য দিয়ে যান। উভয় দলের স্বমর্থকরা আনন্দ কিংবা পরাজয় বরনের অনুভূতিতে সিক্ত হন। তাই একটি নির্বাচন একটি জনগোস্টির জন্য বড় শিক্ষনীয় বিষয় হওয়া উচিত।

এবারের নির্বাচনে আমি যে কয়েকটি বিষয় নিয়ে ভেবেছি তা হল -
১) টাকা দিয়ে কি বিজয়ী হওয়া যায়?
২) বিজয়ী হওয়ার জন্য মানুষের বিশ্বাস ও আবেগ কিভাবে কাজ করে?
৩) শুধু উন্নয়ন কি যথেষ্ট বিজয়ী হওয়ার জন্য?
৪) মানুষকে কিভাবে ঐক্যবন্ধ করতে হয়?
৫) আমাদের প্রচারনা প্রথা কি হওয়া উচিত ছিল?

এই বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে যেসব বিষয় লক্ষ্য করেছি তা ধারাবাহিকভাবে কুলাউড়ানিউজ.কম এর মতামত কলামে আলোচনা করব। আপনাদের সাথে আলোচনা করার মাধ্যমে আমার জ্ঞানকে একটু সুদৃঢ় করতে চেষ্টা করব। আজকের আলোচনায় আমরা বিজয়ী ও বিজিত প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জগুলো আলোচনা করব।

১। মানুষের পাশে থাকা: বিজয়ী হওয়ার পর জনপ্রতিনিদিরা সাধারণত ভুলে যান কি আশায় জনগন তাদের বিজয়ী করেছে। নানা কারণে মানুষের মধ্যে তাদের একটি দুরুত্ত্ব তৈরি হয়। অপরদিকে বিজিত জনপ্রতিনিদি মানুষের কাছে বেশী করে যাওয়ার সুযোগ পান। বিজয়ীদের জন্য সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল, যে ভালবাসায় মানুষ তাকে সম্মানীত করল তা ধরে রাখা। এই সম্মান মানুষের মনের মধ্যে কে সৃষ্ট করল সেটা ভাবতে হবে। আপনি কি কাজ করছেন আর কখন কি ভাবছেন তা কেবল আপনার স্রষ্টাই ভাল জানেন। আপনার কর্মের জন্যই স্রষ্টা মানুষের মনে আপনার প্রতি ভালবাসা গেতে দিয়েছেন। তাই অবশ্যই মনে রাখা উচিত, জনগনকে হয়ত ফাকি দেয়া যায় কিন্তু আপনার স্রষ্টাকে পারবেন না। যিনি মানুষের মনে আপনার প্রতি ভালবাসা গেতে দিয়েছেন তার উদ্দেশ্যেই সব কাজ হতে হবে।

২। অর্থ ক্যালেঙ্কারী: সব সময় একজন সত্যিকারের নেতাকে অর্থ ক্যালেঙ্কারী থেকে দূরে থাকতে হবে। টাকা পয়সা সংক্রান্ত বিষয়ে টিম বা কমিটি তৈরি করে তাদের মাধ্যমে তা বিতরণ করতে হবে। অর্থ ক্যালেঙ্কারীর দুর্নাম একটু একটু অর্জিত সকল সুনামকে মুহুর্তেই নষ্ট করে দিবে। 

৩। ক্ষমতার ধাপট: কখনো ক্ষমতার ধাপট দেখানো যাবে না। মানুষ সব সময়ে দুর্বলের পক্ষে অবস্থান নেয়। যখনই আপনি দেখবেন সবল একটি গ্রুপ এবং দুর্বল অন্য একটি গ্রুপ তখন আপনি দুর্বল গ্রুপের পক্ষে অবস্থান নিবেন। দুর্বলকে জিতিয়ে দিলে নিরবে বিশাল একটি গ্রুপ আপনাকে সাপোর্ট করবে। তাই নিজে যেমন দুর্বলের পক্ষে অবস্থান নেয়া যাবে না। তাই বলে ক্ষমতার ধাপটও দেখানো যাবে না। অন্যায়কারীকে সঠিক প্রক্রিয়ায় ধৈয্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় আইনী বিধান অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। 

৪। সদাচারণ: আপনি যতই অন্যকে সম্মান দিবেন ততই অন্যের কাছে আপনার সম্মান বাড়বে। সৎ চরিত্র ও সদাচারী ব্যক্তি যতই বিপদে পড়ে না কেন তাঁর উপর আসা সকল বিপদই  কোন না কোন বিজয়ের পথ দেখিয়ে যায়। 

৫। সচেতনতা: সব সময় মনে রাখতে হবে, আপনি যখন সমাজের গুরুত্ত্বপূর্ণ কেউ তখন আপনাকে ফাসানোর জন্য অনেকেই চেষ্টা করবে। সব সময় তাই সচেতন থাকতে হবে। বেফাস কথা বলে মানুষের কাছে নিন্দীয় হওয়ার আগে ভাবা উচিত কখন কোথায় কতটুকু বলা উচিত। 

৬। জনকল্যাণে কাজ করা: সত্যিকার অর্থে জনকল্যাণে কাজ করা উচিত। যে নিরবে কাজ করে যায় তাকে সবাই পছন্দ করে। যে নিরবে কাজ করে তাঁর কাজের কোন প্রমোশনের দরকার নাই। নিজেকে প্রমোট করার চিন্তা না রেখেই মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে হবে।

৭। গুণাবলি অর্জন: একটি জনপ্রিয় প্রবাদ হল - দশের কথায় ক্ষয়, দশের কথায় রয়। কেউ যাতে আপনার দিকে আঙ্গুল তুলে কথা বলতে না পারে ততটাই বিনয়ী ও উত্তম গুণের অধিকারী হতে হবে। 

৮। সুযোগের স্বদব্যবহার: একজন নেতাকে সব সময়ে সুযোগের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে। কখন কোন কাজটি মানুষের জন্য করা উচিত সেটা বুঝতে হবে। কোন এলাকার লোকজন অল্প শিক্ষিত হল তারা যে শব্দে আপনার কথা ভাল বুঝে সেটাই ব্যবহার করতে হবে। তবে অন্যকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য সামান্য পরিমাণে স্টন্ডার্ড শব্দও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি যেন লোক দেখানো না হয়। তাছাড়া কখন মানুষের কি সাহায্য প্রয়োজন তাও বুঝতে হবে।

৯। জ্ঞান অর্জন: জ্ঞানী ব্যক্তিকে সবাই পছন্দ করেন। আপনার ভোটারদের সাথে জ্ঞানগর্ব কিছু কৌতুল হাসি তামাশা করুন। এতে অন্যদের সাথে সহজে মিশতে পারবেন। অন্যরাও আপনার সাথে মিশতে পারবে সহজে।

১০। ভোটারদের খবর রাখা: প্রকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় কিংবা যেকোন প্রয়োজনে আর কেউ জানার আগে আপনি আপনার ভোটারের খবর নিন। প্রয়োজন মত তাকে পরামর্শ বা আর্থিক সহায়তা দিন।

১১। লেগে থাকা: নেতাকে মানুষের সেবায় লেগে থাকার মানষিকতা থাকতে হবে। মনে রাখবেন,কখনো কখনো আপনার ভাল কাজটিও অন্যরা সমালোচনা করতে হবে। সব রকমের সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে কাজ করতে হবে। আর সমালোচনার সঠিক জবাব হচ্ছে, আপনি যে কাজে সমালোচিত হচ্ছেন সেই বিষয়ে কোন উত্তর না দেয়া। আপনাকে খুচানোর পর যখন সমালোচক কোন উত্তর ফিরে পাবে না তখন সেই সমালোচনা এমনীতেই থেমে যাবে। তখন আপনার উপর কোন ধরনের অভিযোগ আসলে তার সঠিক ঘটনাটি খুলে বলতে পারেন নিজের জবাবদিহিতার তাগিদ থেকেই। এটা যেন কোনভাবেই সমালোচনার জবাব না হয়। 

১২। কর্মপরিকল্পনা: একজন নেতার অবশ্যই একটি কর্মপরিকল্পনা থাকা উচিত। যে কাজ করলে মানুষের অন্তরে দোয়া আসে সেই কাজটিই করতে হবে সঠিক একটি প্লানে। প্লান ছাড়া ছন্নছাড়া কাজগুলো সঠিক লক্ষ্যে নিয়ে যেতে পারে না।

১৩। ইতিবাচক হওয়া: সব সময় মনে পজেটিভ ধ্যান ধারনা থাকতে হবে। প্রতিপক্ষ যতই শক্তিশালী আর কুচক্রী হয় না কেন, নিজের কাছে কখনো হারা যাবে না। চেহারায় সব সময় সুখি ও ইতিবাচক মানুষের ছাপ রাখতে হবে।

১৪। নতুনত্ত্বে উৎসাহী হওয়া: নতুন সৃষ্টিশীল সবকিছুই জ্ঞান থাকা উচিত। ভোটরে সময় বর্তমান সময়ে ফেইক আইডি দিয়ে প্রচারণা চালানোর একটি কৌশল ইদানিং দেখা যায়।এতে সোশিয়াল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে মানুষ যখন কোন প্রার্থীর বিষয়ে কথাবার্তা শুনে তবে সেই প্রার্থীর উপর একটি পজেটিভ ধারনার সৃষ্টি হয়। এসব ফেইক আইডি রিপোর্ট করার জন্য এবং নিজের একটি সোশিয়াল আইডি থেকে মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য ভাল আইটি জ্ঞান বা আইটি টিম তৈরি করা লাগতে পারে। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারসহ যখনই নতুন কিছু আসছে তখনই সেই সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। মোবাইল কল রেকর্ড , গোপন ক্যামেরা ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে অযাচিত সমস্যায় পড়তে হবে না।

১৫। সাহসিকতা: সাহসী ব্যক্তিরাই পৃথিবী জয় করেছেন। আপনি যে সমাজে বাস করছেন তার বড় একটি অংশ হয়ত কুসংষ্কারে রয়েছে। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিয়ে গোটা সমাজকে পরিবর্তন করে দেয়ার মত সাহস ও চ্যালেঞ্জ নিতে পারেন। যদি আপনার ভোটাররা অজ্ঞ হয় তবে আরকেজন সহজেই কসম দিয়ে কিংবা মসজিদে ঢুকিয়ে ওয়াদা করিয়ে ভোট কিনে নিতে পারে। প্রতিপক্ষ যেকোন কৌশল অবলম্বন করলে সঠিক উপায়ে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

১৬। দ্বায়িত্ত্ব: কিছু কাজ কর্মীকে দিয়ে করাতে হবে আবার কিছু কাজের দ্বায়িত্ত্ব নিজ কাধেই তুলে নিতে হবে। যেকাজ গুলো অন্যরা গুরুত্ত্ব দিচ্ছে না সেসব কাজকে গুরুত্ত্ব দিন। কোন এথিমের দ্বায়িত্ত্ব নিতে পারেন। কাউকে পড়াশুনা করানোর দ্বায়িত্ত্ব নিতে পারেন। স্কুল কলেজে ভিজিট করে কারা টাকা পয়সার কারণে পড়া বন্ধ করে দিয়েছে তাদের বিদ্যালয়ে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারেন।

১৭। গ্রুপ ওয়ার্ক: কাজ যদি ভাগ করে দেয়া যায় তবে অনেক কাজ করা যায়। এমন কিছু বিশ্বস্থ কর্মী থাকতে হবে যাদের টিম লিডার বানিয়ে ছোট ছোট অনেক গ্রুপে কাজ করানোর যায়।

১৮। অবহেলা না করা: ছোট বড় কোন ভাল কাজকেই অবহেলা করা যাবে না। তেমনী গরীব আর অসহায় বলে কাউকে হেয় করা যাবে না। মনে রাখবেন , কে কিভাবে আপনার পক্ষ্যে কাজ করে বিশাল ভোট এনে দিতে পারে তা কেউ জানে না। তাই প্রতিটি কাজকে যেমন গুরুত্ত্ব দিতে হবে তেমনী প্রতিটি মানুষকেও গুরুত্ত্ব দিতে হবে। আপনার সামনে যেই আসবে সে আপনার দ্বারা কোন উপকার পেল কি পেল না তার থেকে বড় বিষয় হচ্ছে সে আপনার থেকে গুরুত্ত্ব পেল কি পেল না। মনে রাখবেন, কেউ আজীবন সমস্যার মধ্যে দিয়ে যায় না। কিন্তু আপনার থেকে যদি গুরুত্ত্ব পায় তবে সে আপনাকে মনে রাখবে। মানুষ তাকে মনে রাখে যে তাকে গুরুত্ত্ব দেয়। তার কাছেই মানুষ থাকতে নিজেকে স্বাছন্দ বোধ করে। প্রতিদিন ৫-১০ জন নতুন মানুষের সাথে ভালভাবে পরিচিত হোন। এখনভাবে পরিচিত হোন যেন তারা আপনাকে ভুলতে না পারে।

১৯। কর্মীদের মূল্যায়ন করা: কর্মীরা যখন মূল্যায়ন পায় তখন নেতা কর্মীদের নিয়ে কাজ করাতে পারে। বড় নেতা হওয়ার পর সেসব কর্মীদের কখনোই ভুলা যাবে না যারা কোন কিছুর বিনিময় ছাড়া্ই আপনার পক্ষে কাজ করেছে। এমন কিছু নিস্বার্থ কর্মী তৈরি করতে হবে যারা আপনার প্রতি বাধ্য ও আপনিও তাদের প্রতি দয়াবান। কর্মীর কথা যখন নেতা শুনেন তখন নেতার কথাও কর্মী শুনেন।

২০। স্রষ্টার করুনা: সবকিছুর চেয়ে বড় বল স্রষ্টার করুনা পাওয়ার আশায় প্রতিটি কাজ করা।  আপনার মধ্যে সব গুণ থাকার পরও আপনার কাজগুলো যদি স্রষ্টাকে খুশী করানোর উদ্দেশ্যে না হয় তাহলে আপনি দুনিয়াতে জয়ী বা পরাজিত যাই লাভ করুন না কেন আখেরাতের অনন্ত জীবনে আপনি নিশ্চিতভাবেই পরাজিত।

ওবায়দুল হক


মতামত
লেখক ও সাংবাদিক, ফ্রিল্যান্স ওযেব ডেভেলাপার
কুলাউড়ানিউজ.কম এর পরিচালক।
ওবায়দুল হক
আইটিহল, রবিরবাজার।